ফ্রিল্যান্সিং ইণ্ডাস্ট্রি সম্পর্কে সম্পুর্ণ ধারণা, এ ইন্ডাস্ট্রির ভাল দিক গুলো, এখানে প্রতারণা কারা করছে, সফল কিভাবে হওয়া যায় সব কিছু নিয়ে সামিটে আলোচনা করা হবে।
থাকবেন সরকারের উচু পর্যায়ের কর্মকর্তা।
এই লিখাতে যা আলোচনা করা হয়েছে, তার আরও অনেক গুণ বেশি আলোচনা করা হবে সামিটে।
এই লিখাতে যা আলোচনা করা হয়েছে, তার আরও অনেক গুণ বেশি আলোচনা করা হবে সামিটে।
'ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করুন', 'অনলাইনে আউটসোর্সিং করুন', 'অবসর সময়ে এক্সট্রা ইনকাম করুন'...
রাস্তা-ঘাটে দেয়ালে দেয়ালে এমন লোভনীয় পোস্টারে ভর্তি। কত সহজ আয় করা!! বাহ!
ভাই থামেন!
'আউটসোর্সিং শিখুন', 'ফ্রিল্যান্সিং শিখুন' বলে কিছু নেই। এগুলো শেখা যায় না, কেউ শেখাতেও পারবেনা, যে দাবি করে সে প্রতারক।
'আউটসোর্সিং শিখুন', 'ফ্রিল্যান্সিং শিখুন' বলে কিছু নেই। এগুলো শেখা যায় না, কেউ শেখাতেও পারবেনা, যে দাবি করে সে প্রতারক।
আর যে প্রতিষ্ঠান বা ট্রেইনার জানেই না ফ্রিল্যান্সিং আর আউটসোর্সিং এর সংজ্ঞা, সে আপনেক পথ দেখাবে?
ফ্রিল্যান্সিং হল কোন প্রতিষ্ঠানে পার্মানেন্ট চুক্তিবদ্ধ না হয়ে বরং প্রজেক্ট বেসিসে কাজ করা। ফ্রিল্যান্সিং করে আসছে মানুষ শত বছর ধরে। যেমন একজন রিক্সাওয়ালাও ফ্রিল্যান্সার, কারণ সে অন্যের রিক্সা চালায়, ইচ্ছা হলে প্যাসেঞ্জার নেয়, নাহলে নেয় না। তার ফ্রিডম আছে। ইদানিং ফটোগ্রাফাররাও ফ্রিল্যান্সার, কারণ তারা কোথাও ফটোগ্রাফার হিসাবে চাকরি না করে বরং অনুষ্ঠান বেসিসে শুট করে আর পারিশ্রমিক নেয়।
সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ নয়, কাজ করার ধরণ মাত্র।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মানে হল, যে কাজ ক্লায়েন্ট অনলাইনের মাধম্যে আপনাকে দিবে, আপনি সে কাজে চুক্তিবদ্ধ হবেন্, নিজের দক্ষতা দিয়ে কাজটা করবেন, আর সেটা অনলাইনের মাধ্যমেই ক্লায়েন্টকে ডেলিভার করবেন, আর ক্লায়েন্ট অনলাইনের মাধ্যমেই আপনাকে পেমেন্ট করবে। এখানে অনলাইনে কাজ করেননি, কাজ আপনার দক্ষতা দিয়েই করেছেন, শুধু মাধ্যমটা অনলাইন, যোগাযোগের মাধ্যম। যেমন ফোনে কোন কাজের ডিল হলে নিশ্চয় আপনি এটাকে ফোনে আয় করা বলেন না, তেমনি এটাও অনলাইনে ইনকাম নয়।
এখন একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝাই ফ্রিল্যান্সার, ফ্রিল্যান্সিং, আউটসোর্সার, আউটসোর্সিং কি।
ধরুন আপনি ভাল একাউন্টিং করেন। এমেরিকার এক ক্লায়েন্টের ১৫ দিনের একাউন্ট অডিট করতে হবে। সে অনলাইনে একটা প্ল্যাটফর্মে কাজটা দিল। অনেকের মত আপনি এপ্লাই করলেন। আপনি কাজটা পেলেন। একটা এমাউন্ট পেমেন্টে চুক্তিবদ্ধ হলেন। কাজটা আপনি আপনার দক্ষতা দিয়ে সম্পন্ন করলেন, অনালাইনে আপনি সেটা ডেলিভার করলেন, ক্লায়েন্ট আপনাকে পেমেন্ট অনলাইনের মাধ্যমে দিল।
তাহলে,
ফ্রিল্যান্স কাজ কে করল? আপনি!
ফ্রিল্যান্সার কে? আপনি!
ফ্রিল্যান্সিং কে করল? আপনি!
আউটসোর্স কে করল? ক্লায়েন্ট!
আউটসোর্সার কে? ক্লায়েন্ট
আউটসোর্সিং কে করল? ক্লায়েন্ট!
সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ নয়, কাজ করার ধরণ মাত্র।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং মানে হল, যে কাজ ক্লায়েন্ট অনলাইনের মাধম্যে আপনাকে দিবে, আপনি সে কাজে চুক্তিবদ্ধ হবেন্, নিজের দক্ষতা দিয়ে কাজটা করবেন, আর সেটা অনলাইনের মাধ্যমেই ক্লায়েন্টকে ডেলিভার করবেন, আর ক্লায়েন্ট অনলাইনের মাধ্যমেই আপনাকে পেমেন্ট করবে। এখানে অনলাইনে কাজ করেননি, কাজ আপনার দক্ষতা দিয়েই করেছেন, শুধু মাধ্যমটা অনলাইন, যোগাযোগের মাধ্যম। যেমন ফোনে কোন কাজের ডিল হলে নিশ্চয় আপনি এটাকে ফোনে আয় করা বলেন না, তেমনি এটাও অনলাইনে ইনকাম নয়।
এখন একটা উদাহরণ দিয়ে বুঝাই ফ্রিল্যান্সার, ফ্রিল্যান্সিং, আউটসোর্সার, আউটসোর্সিং কি।
ধরুন আপনি ভাল একাউন্টিং করেন। এমেরিকার এক ক্লায়েন্টের ১৫ দিনের একাউন্ট অডিট করতে হবে। সে অনলাইনে একটা প্ল্যাটফর্মে কাজটা দিল। অনেকের মত আপনি এপ্লাই করলেন। আপনি কাজটা পেলেন। একটা এমাউন্ট পেমেন্টে চুক্তিবদ্ধ হলেন। কাজটা আপনি আপনার দক্ষতা দিয়ে সম্পন্ন করলেন, অনালাইনে আপনি সেটা ডেলিভার করলেন, ক্লায়েন্ট আপনাকে পেমেন্ট অনলাইনের মাধ্যমে দিল।
তাহলে,
ফ্রিল্যান্স কাজ কে করল? আপনি!
ফ্রিল্যান্সার কে? আপনি!
ফ্রিল্যান্সিং কে করল? আপনি!
আউটসোর্স কে করল? ক্লায়েন্ট!
আউটসোর্সার কে? ক্লায়েন্ট
আউটসোর্সিং কে করল? ক্লায়েন্ট!
অর্থাৎ আপনি কখনই আউটসোর্সিং করছেন না। সেটা করছে ক্লায়েন্ট!
কেউ যদি ক্লেইম করে সে আউটসোর্সিং শেখাবে, তাকে প্রতারক বলে গণ্য করুন, কারন সে নিজেই জানে না আউটসোর্সিং কি। সে প্রতারণা করছে।
যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ না, কেউ যদি ক্লেইম করে সে ফ্রিল্যান্সিং শেখাবে, সে ক্ষেত্রে সেও প্রতারক।
কেউ যদি ক্লেইম করে সে আউটসোর্সিং শেখাবে, তাকে প্রতারক বলে গণ্য করুন, কারন সে নিজেই জানে না আউটসোর্সিং কি। সে প্রতারণা করছে।
যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ না, কেউ যদি ক্লেইম করে সে ফ্রিল্যান্সিং শেখাবে, সে ক্ষেত্রে সেও প্রতারক।
যে ক্ষাতই বেশ ভাল করছে, সে ক্ষাতের নাম ব্যবহার করে কিছু প্রতারক প্রতারনা করা শুরু করে।
তেমনি এখন বেশ জমজমাট আউটসর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং এর নামে ট্রেইনিং প্রতারণা। বেশিরভাগ ট্রেইনিং সেন্টার গুগল-ইউটিউব বা অন্যান্য ভাল মেন্টরের লেখা পড়ে মুখস্ত করে সেটা শেখানোর জন্য ট্রেইনিং খুলে বসে।
একটু ভাবুন, আপনাকে সফল হওয়ার মেন্টরশিপ সেই দিতে পারবে, যে ঐ কাজে নিজে সফল। কিন্তু যে নিজেই কাজ করেনা বা করেনি, সে কি করে আপনাকে ট্রেইনিং দিতে পারবে?
আর যে দক্ষ, যে নিজে সফল, অনেক টাকা আয় করে, অনেক রেপুটেশন, সে কেন ট্রেইনিং ব্যবসা করে ৫-১০ হাজার ইনকাম করতে আসবে? সে আরেকজনকে সফল করার মূল-মন্ত্র দিতে পারলে সে নিজে তো লক্ষ-লক্ষ আয় করার কথা। তার এত সময় কোথায়?
এসব ট্রেইনিং সেন্টারের মালিক / ট্রেইনারদের ব্যাকগ্রাউন্ড খোজ নিলে দেখবেন, তারা নিজেরা অন্য ট্রেইনিং সেন্টারে কোর্স করেছিল, নিজেরা ঐ কাজে দক্ষ হতে পারেনি, সফল হতে পারেনি। তো কি করবে? যা শিখেছে তা অন্যকে শিখিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়, আর ট্রেইনিং করার জন্য টাকা-লোভী মানুষের তো দেশে অভাব নেই।
অনেকে আবার এক ধাপ এগিয়ে, তারা নিজেদের গুরু মনে করে, বলে বেড়ায় তারা চায় অন্যরাও সফল হউক, তাই সে ট্রেইনিং সেন্টার খুলেছে।
এতই মহান হলে ফ্রী কোর্স করান? ইউটিউবে সেশন করান? ব্লগ লিখেন? সারাদেশের মানুষ হেল্প পাবে। আপনারও সময় নষ্ট হবে না। টাকা নিয়ে সবাইকে স্বপ্ন দেখানোর কি দরকার?
আর খেয়াল করলে দেখবেন, এসব ট্রেইনিং সেন্টারে ফ্রিল্যান্সিং বলে SEO কে বুঝানো হয়। কিন্তু একজন এক্সপার্ট এসিও প্রফেশনাল বলতে পারবেন এই ট্রেইনিং এ SEO এর ১০% ও শেখানো হয়না। কারণ ট্রেইনাররা ডাউনলোড করা কোর্স থেকে শেখায়, যা কিনা কয়েক বছর আগেই আউটডেটেড। আর এই ক্ষাতে প্রতিদিন নতুন আপডেট আসছে।
আবার সম্পুর্ণ SEO এর কাজ পুরো মার্কেটের কাজের ১% এর চেয়ে কম। তার মানে আরও ৯৯% কাজ আছে, যেগুলোতে বাংলাদেশি মানুষ নেই বললেই চলে।
একবার ভাবুন, ১% কাজ ধরলাম ১০ হাজার জব। কিন্তু অলিতে গলিতে ট্রেইনিং সেন্টাররা SEO ই শেখায়। সে হিসাবে SEO শেখা মানুষ লাখের উপরে। তার মানে এ ক্ষাতেও বেকারত্ব এসে গেল।
অন্যদিকে এন্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট, গেইম ডেভেলপমেন্ট এরকম কাজ গুলোতে এদেশের খুব কমই স্কিল্ড আছে। এই ক্ষাতে কম্পিটিশনও কম। ডিমান্ডিং কাজ গুলোর একটা স্টাডি কমেন্টে দিচ্ছি।
বলে রাখা ভাল, ফেসবুক গ্রুপ, ব্লগ, ইউটিউব এবং অনেক ক্ষেত্রে ফ্রী ট্রেইনিং এর মাধ্যমে অনেক সফল ব্যক্তিরাই ফ্রি-মেন্টরিং করছে বাংলাদেশে।
তেমনি এখন বেশ জমজমাট আউটসর্সিং-ফ্রিল্যান্সিং এর নামে ট্রেইনিং প্রতারণা। বেশিরভাগ ট্রেইনিং সেন্টার গুগল-ইউটিউব বা অন্যান্য ভাল মেন্টরের লেখা পড়ে মুখস্ত করে সেটা শেখানোর জন্য ট্রেইনিং খুলে বসে।
একটু ভাবুন, আপনাকে সফল হওয়ার মেন্টরশিপ সেই দিতে পারবে, যে ঐ কাজে নিজে সফল। কিন্তু যে নিজেই কাজ করেনা বা করেনি, সে কি করে আপনাকে ট্রেইনিং দিতে পারবে?
আর যে দক্ষ, যে নিজে সফল, অনেক টাকা আয় করে, অনেক রেপুটেশন, সে কেন ট্রেইনিং ব্যবসা করে ৫-১০ হাজার ইনকাম করতে আসবে? সে আরেকজনকে সফল করার মূল-মন্ত্র দিতে পারলে সে নিজে তো লক্ষ-লক্ষ আয় করার কথা। তার এত সময় কোথায়?
এসব ট্রেইনিং সেন্টারের মালিক / ট্রেইনারদের ব্যাকগ্রাউন্ড খোজ নিলে দেখবেন, তারা নিজেরা অন্য ট্রেইনিং সেন্টারে কোর্স করেছিল, নিজেরা ঐ কাজে দক্ষ হতে পারেনি, সফল হতে পারেনি। তো কি করবে? যা শিখেছে তা অন্যকে শিখিয়ে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়, আর ট্রেইনিং করার জন্য টাকা-লোভী মানুষের তো দেশে অভাব নেই।
অনেকে আবার এক ধাপ এগিয়ে, তারা নিজেদের গুরু মনে করে, বলে বেড়ায় তারা চায় অন্যরাও সফল হউক, তাই সে ট্রেইনিং সেন্টার খুলেছে।
এতই মহান হলে ফ্রী কোর্স করান? ইউটিউবে সেশন করান? ব্লগ লিখেন? সারাদেশের মানুষ হেল্প পাবে। আপনারও সময় নষ্ট হবে না। টাকা নিয়ে সবাইকে স্বপ্ন দেখানোর কি দরকার?
আর খেয়াল করলে দেখবেন, এসব ট্রেইনিং সেন্টারে ফ্রিল্যান্সিং বলে SEO কে বুঝানো হয়। কিন্তু একজন এক্সপার্ট এসিও প্রফেশনাল বলতে পারবেন এই ট্রেইনিং এ SEO এর ১০% ও শেখানো হয়না। কারণ ট্রেইনাররা ডাউনলোড করা কোর্স থেকে শেখায়, যা কিনা কয়েক বছর আগেই আউটডেটেড। আর এই ক্ষাতে প্রতিদিন নতুন আপডেট আসছে।
আবার সম্পুর্ণ SEO এর কাজ পুরো মার্কেটের কাজের ১% এর চেয়ে কম। তার মানে আরও ৯৯% কাজ আছে, যেগুলোতে বাংলাদেশি মানুষ নেই বললেই চলে।
একবার ভাবুন, ১% কাজ ধরলাম ১০ হাজার জব। কিন্তু অলিতে গলিতে ট্রেইনিং সেন্টাররা SEO ই শেখায়। সে হিসাবে SEO শেখা মানুষ লাখের উপরে। তার মানে এ ক্ষাতেও বেকারত্ব এসে গেল।
অন্যদিকে এন্ড্রয়েড ডেভেলপমেন্ট, গেইম ডেভেলপমেন্ট এরকম কাজ গুলোতে এদেশের খুব কমই স্কিল্ড আছে। এই ক্ষাতে কম্পিটিশনও কম। ডিমান্ডিং কাজ গুলোর একটা স্টাডি কমেন্টে দিচ্ছি।
বলে রাখা ভাল, ফেসবুক গ্রুপ, ব্লগ, ইউটিউব এবং অনেক ক্ষেত্রে ফ্রী ট্রেইনিং এর মাধ্যমে অনেক সফল ব্যক্তিরাই ফ্রি-মেন্টরিং করছে বাংলাদেশে।
এ তো গেল ট্রেইনিং বাণিজ্যের কথা।
আরেকদল আরও এক ধাপ এগিয়ে। তারা অবৈধ-সাইবারক্রাইমকে ফ্রিল্যান্সিং বলে চালিয়ে দেয়, আর পোলাপানকে কাজ করায় তাদের প্রতিষ্ঠানে।
CAPTCHA এন্ট্রি, ফেসবুক ফেইক লাইক, পিটিসি (Clicksense, trafficmonsoon), আর এখন নতুন যুক্ত হয়েছে Bet365.
এগুলো পিওর সাইবারক্রাইম এবং অবৈধ। এগুলোর সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন যোগসূত্র নেই। শীঘ্রই এগুলো বন্ধে নীতিমালা করা হবে ইনশাল্লাহ।
কেউ যদি এসব করতে দেখেন, এদের ব্যাপারে @Freelancing Summit Bangladesh এ জানাতে পারেন।
CAPTCHA এন্ট্রি, ফেসবুক ফেইক লাইক, পিটিসি (Clicksense, trafficmonsoon), আর এখন নতুন যুক্ত হয়েছে Bet365.
এগুলো পিওর সাইবারক্রাইম এবং অবৈধ। এগুলোর সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন যোগসূত্র নেই। শীঘ্রই এগুলো বন্ধে নীতিমালা করা হবে ইনশাল্লাহ।
কেউ যদি এসব করতে দেখেন, এদের ব্যাপারে @Freelancing Summit Bangladesh এ জানাতে পারেন।
আচ্ছা, এত নেগেটিভ দিক কেন বললাম?
আমার একটা বিশ্বাস হল, মানুষ কোন কাজে সফল না হতে পারার কারণ হল তারা সঠিক পথে না গিয়ে ভুল পথে যায়। আপনি যদি তাদের ভুল পথ সম্পর্কে সাবধান করে দিতে পারেন, তারা কোন না কোনভাবে সঠিক পথে এগিয়ে যাবে।
---
এবার চলুন সঠিক পথ নিয়ে কথা বলি!
এবার চলুন সঠিক পথ নিয়ে কথা বলি!
আগে যেমন বলেছি, ফ্রিল্যান্সিং মানে কোন একটা ফিল্ডে দক্ষ হওয়া যে কাজটা অনলাইনের মাধ্যমে অন্য দেশের ক্লায়েন্টরা অফার করে থাকে। কয়েকশ ক্যাটাগরীর কাজ অনলাইনে আছে। আইটি, নন-আইটি, বিজনেস, ক্রিয়েটিভ, ইঞ্জিনিয়ারিং সব ক্ষাতের জন্যই কাজ আছে। কমেন্টে আমি কিছু ক্যাটাগরীর লিংক দিব। সাথে এখনকার সময়ে ডিমান্ডিং জব ফিল্ড গুলার একটা স্টাডি।
ফ্রিল্যান্সান্সিং সহজ কাজ নয়। তেমনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সারের আয় ও কম নয়।
এক ভাই বলেছিলেন, একজন সফল ফ্রিল্যান্সারের সফল হওয়ার পেছনের গল্প শুনলে আপনি তাকে 'লিজেন্ড' খেতাব দিবেন। কারণ সফলতার পেছনের গল্প আনন্দের হয়না, অনেক স্ট্রাগল থাকে। রাতের পর রাত কোন কাজ শেখা, ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখা, বই পড়া, কাজ গুলো প্র্যাক্টিস করা, ধৈর্য ধরে টাকার আসা না করে কাজে দক্ষ হওয়ার জন্য মাসের পর মাস সময় দেয়া, এসব থাকে একজনের সফলতার পেছনে।
একটা উদাহরণ দেই।
আপনি ধরুণ বিবিএ পড়ছেন। ফিন্যান্সে। পড়াশোনা শেষ করতে সময় লাগে ২০ বছর। ২০ বছর পড়াশোনা করা আপনি একটা জবে ফ্রেশার হিসেবে এপ্লাই করেন, যার সেলারি ১৫ হাজারের মত। অনেকবার রিজেক্ট হতে হয়, কারণ আরও শত-শত এপ্লাই করছে। শেষমেশ একটা জব পান।
১৫ হাজারের জব করার জন্য ২০ বছর পড়াশোনা করলেন দু-বার না ভেবে। পড়াশোনা শেষ করে একটা লোকাল জবের জন্য প্রতিযোগীতায় নামলেন একই শহরের অন্যদের সাথে, যারা কিনা আপনার লেভেলের পড়াশোনাই করেছে।
এবার ভাবুন ফ্রিল্যান্সিং এর কথা, এমেরিকার একটা কোম্পানি তাদের একটা জব আউটসোর্স করল মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে। মাসে ২ সপ্তাহের প্রজেক্ট, ১ হাজার ডলার। এপ্লাই করল কারা? সারা বিশ্বের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ওপেন, (ছোট শহর নয়), বিশ্বের টপ প্রফেশনালরা এপ্লাই করল, আপনিও করলেন। তার মানে? এবার আপনার প্রতিযোগীতার লেভেল কোথায়?
এবার ভাবুন, এই লেভেলে প্রতিযোগীতার জন্য আপনি শুধু ২ মাসের কোর্স করেই দক্ষ হতে পারবেন? অবাস্তব নয়?
হ্যা এটা সত্যি যে ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা আয় করা যায়, আমি ব্যক্তিগতভাবে ১০০০ মানুষের নামের লিস্ট করতে পারব যারা মাসে ২-৩ লাখের উপরে আয় করে। কিন্তু তারা ২ মাসে কোর্স করে এতদুর আসেনি। তারা বছর সময় নিয়ে টাকা আয়ের কথা না ভেবে শেখার উপর জোড় দিয়েছিল!
যেখানে ১৫ হাজার টাকার জবের জন্য ২০ বছর পড়াশোনা করলেন, মাসে কয়েক লক্ষ আয় করতে, বিশ্বের টপ-লেভেল প্রফেশনালদের সাথে প্রতিযোগীতায় নামতে ১-২ বছর সময় দিয়ে কাজ শিখবেন না?
আপনি ধরুণ বিবিএ পড়ছেন। ফিন্যান্সে। পড়াশোনা শেষ করতে সময় লাগে ২০ বছর। ২০ বছর পড়াশোনা করা আপনি একটা জবে ফ্রেশার হিসেবে এপ্লাই করেন, যার সেলারি ১৫ হাজারের মত। অনেকবার রিজেক্ট হতে হয়, কারণ আরও শত-শত এপ্লাই করছে। শেষমেশ একটা জব পান।
১৫ হাজারের জব করার জন্য ২০ বছর পড়াশোনা করলেন দু-বার না ভেবে। পড়াশোনা শেষ করে একটা লোকাল জবের জন্য প্রতিযোগীতায় নামলেন একই শহরের অন্যদের সাথে, যারা কিনা আপনার লেভেলের পড়াশোনাই করেছে।
এবার ভাবুন ফ্রিল্যান্সিং এর কথা, এমেরিকার একটা কোম্পানি তাদের একটা জব আউটসোর্স করল মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে। মাসে ২ সপ্তাহের প্রজেক্ট, ১ হাজার ডলার। এপ্লাই করল কারা? সারা বিশ্বের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ওপেন, (ছোট শহর নয়), বিশ্বের টপ প্রফেশনালরা এপ্লাই করল, আপনিও করলেন। তার মানে? এবার আপনার প্রতিযোগীতার লেভেল কোথায়?
এবার ভাবুন, এই লেভেলে প্রতিযোগীতার জন্য আপনি শুধু ২ মাসের কোর্স করেই দক্ষ হতে পারবেন? অবাস্তব নয়?
হ্যা এটা সত্যি যে ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ টাকা আয় করা যায়, আমি ব্যক্তিগতভাবে ১০০০ মানুষের নামের লিস্ট করতে পারব যারা মাসে ২-৩ লাখের উপরে আয় করে। কিন্তু তারা ২ মাসে কোর্স করে এতদুর আসেনি। তারা বছর সময় নিয়ে টাকা আয়ের কথা না ভেবে শেখার উপর জোড় দিয়েছিল!
যেখানে ১৫ হাজার টাকার জবের জন্য ২০ বছর পড়াশোনা করলেন, মাসে কয়েক লক্ষ আয় করতে, বিশ্বের টপ-লেভেল প্রফেশনালদের সাথে প্রতিযোগীতায় নামতে ১-২ বছর সময় দিয়ে কাজ শিখবেন না?
কাদের জন্য এই মুক্ত-পেশা?
- যাদের অতিরিক্ত লোভ নেই।
- যারা কাজ শেখার ধৈর্য রাখে।
- যারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করার মত কমিউনিকেশন জানে।
- যারা শর্টকাটে টাকা আয় করতে চায় না।
- যাদের জীবনে কিছু করার প্রবল ইচ্ছে আছে।
- যারা সৎ পথে জিবীকা নির্বাহ করতে চায়।
- যাদের অতিরিক্ত লোভ নেই।
- যারা কাজ শেখার ধৈর্য রাখে।
- যারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করার মত কমিউনিকেশন জানে।
- যারা শর্টকাটে টাকা আয় করতে চায় না।
- যাদের জীবনে কিছু করার প্রবল ইচ্ছে আছে।
- যারা সৎ পথে জিবীকা নির্বাহ করতে চায়।
কিভাবে আসবেন এ পথে?
- আগে জানুন এ ক্ষাতে কোন কোন ফিল্ড আছে। (কমেন্টে লিংক)
- তারপর ভেবে দেখুন আপনার এখন যে ব্যাকগ্রাউন্ড, স্কিল এবং ইন্টারেস্ট; সেটার সাথে কোন ফিল্ড মিলে যায়।
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে ঐ ফিল্ড গুলোর এখন পোস্ট করা জব গুলো ঘেটে দেখুন, বুঝার চেষ্টা করুন এ ধরণের কাজে কি কি স্কিল লাগে।
- ঠিক করার পর এবার চেষ্টা করুন কোথা থেকে শেখা যায়, অনলাইনেই শেখা যায় ধৈর্য থাকলে। এদেশে প্রথম সারির ফ্রিল্যান্সাররা নিজে নিজেই শিখে সফল।
- কারও কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন এই সময়ে এসে, স্কিল্ড হওয়ার পর পরামর্শ নিন কিভাবে ফিল্ডে নামা যায়। প্রথমেই 'ভাই, ইনকাম করার সহজ পথ বলেন' বলে কাউকে ইরিটেট করবেন না।
- চেষ্টা করতে থাকেন, ফেইল করলে ভুল গুলো শুধরে আবার ট্রাই করেন। যে কাজে আপনাকে এক্সেপ্ট করেনি, সে কাজ নিজেই করুন, সেম্পল প্রজেক্ট হিসেবে প্র্যাক্টিসও হবে, পোর্টফলিও হবে।
- ধৈর্য ধরে নিজেকে আরও স্কিল্ড বানানো নতুন নতুন কিছু স্টাডি করুন। (আমি আমার ফিল্ডে ৮ বছর, এখনও নতুন নতুন কিছু শিখি প্রতিদিন)।
- আগে জানুন এ ক্ষাতে কোন কোন ফিল্ড আছে। (কমেন্টে লিংক)
- তারপর ভেবে দেখুন আপনার এখন যে ব্যাকগ্রাউন্ড, স্কিল এবং ইন্টারেস্ট; সেটার সাথে কোন ফিল্ড মিলে যায়।
- বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে ঐ ফিল্ড গুলোর এখন পোস্ট করা জব গুলো ঘেটে দেখুন, বুঝার চেষ্টা করুন এ ধরণের কাজে কি কি স্কিল লাগে।
- ঠিক করার পর এবার চেষ্টা করুন কোথা থেকে শেখা যায়, অনলাইনেই শেখা যায় ধৈর্য থাকলে। এদেশে প্রথম সারির ফ্রিল্যান্সাররা নিজে নিজেই শিখে সফল।
- কারও কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন এই সময়ে এসে, স্কিল্ড হওয়ার পর পরামর্শ নিন কিভাবে ফিল্ডে নামা যায়। প্রথমেই 'ভাই, ইনকাম করার সহজ পথ বলেন' বলে কাউকে ইরিটেট করবেন না।
- চেষ্টা করতে থাকেন, ফেইল করলে ভুল গুলো শুধরে আবার ট্রাই করেন। যে কাজে আপনাকে এক্সেপ্ট করেনি, সে কাজ নিজেই করুন, সেম্পল প্রজেক্ট হিসেবে প্র্যাক্টিসও হবে, পোর্টফলিও হবে।
- ধৈর্য ধরে নিজেকে আরও স্কিল্ড বানানো নতুন নতুন কিছু স্টাডি করুন। (আমি আমার ফিল্ডে ৮ বছর, এখনও নতুন নতুন কিছু শিখি প্রতিদিন)।
কিছু ভুল ধারণাঃ
- ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শেখা যায়!
- ৫ হাজার টাকা দিয়ে ২ মাস কোর্স করলেই হাজার টাকা আয় করা যায়!
- ট্রেইনিং সেন্টারে গেলেই সফল হওয়া যায়!
- CAPTHA এন্ট্রি, ফেইক লাইক, পিটিসি, BET365 এগুলো ফ্রিল্যান্সিং!
- ফ্রিল্যান্সিং করা খুব সহজ, দিনে ২ ঘন্টা সময় দিলেই হাজার টাকা!
- ফ্রিল্যান্সিং মানে SEO.
- ফ্রিল্যান্সিং আইটি ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য, বিজনেস, নন-আইটি বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছেলে মেয়েদের জন্য না।
- ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আইটি অরিয়েন্টেড ফিল্ডে কাজ করতে হবে।
- অন্য কোন কাজ (চাকরি) না পেলে ফ্রিল্যান্সিং শেষ বরসা।
- ফ্রিল্যান্সিং পার্ট টাইম হিসেবে করা যায়। এক্সট্রা ইনিকামের জন্য।
- ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শেখা যায়!
- ৫ হাজার টাকা দিয়ে ২ মাস কোর্স করলেই হাজার টাকা আয় করা যায়!
- ট্রেইনিং সেন্টারে গেলেই সফল হওয়া যায়!
- CAPTHA এন্ট্রি, ফেইক লাইক, পিটিসি, BET365 এগুলো ফ্রিল্যান্সিং!
- ফ্রিল্যান্সিং করা খুব সহজ, দিনে ২ ঘন্টা সময় দিলেই হাজার টাকা!
- ফ্রিল্যান্সিং মানে SEO.
- ফ্রিল্যান্সিং আইটি ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য, বিজনেস, নন-আইটি বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছেলে মেয়েদের জন্য না।
- ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আইটি অরিয়েন্টেড ফিল্ডে কাজ করতে হবে।
- অন্য কোন কাজ (চাকরি) না পেলে ফ্রিল্যান্সিং শেষ বরসা।
- ফ্রিল্যান্সিং পার্ট টাইম হিসেবে করা যায়। এক্সট্রা ইনিকামের জন্য।
কিছু অপ্রকাশিত তথ্যঃ
- দেশে ৬ লক্ষ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং অথবা অনলনাইল প্রফেশনাল।
- নাম-সর্বস্ব ট্রেইনিং সেন্টারের সংখ্যা ১১০০০ +
- ট্রেইনিং প্রাপ্ত নাম-সর্বস্ব স্কিল্ড মানুষজনের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি (এর অর্থ হল ১৪ লক্ষ বেকার, কারণ তারা সত্যিকার অর্থে স্কিল্ড না)।
- নন-আইটি, বিজনেস, ক্রিয়েটিভ, ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই ছাড়া) ব্যাকগ্রাউন্ড এর জন্য কাজের সংখ্যা মোট মার্কেটের ৫৩%।
- আইটি ব্যাকগ্রাউন্ডের বাইরের সবার ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আইটির কাজ শিখতে হবে না, তাদের নিজেদের ব্যাকগ্রাউন্ডের কাজই আছে মার্কেটে অনেক।
- দেশে ৬ লক্ষ মানুষ ফ্রিল্যান্সিং অথবা অনলনাইল প্রফেশনাল।
- নাম-সর্বস্ব ট্রেইনিং সেন্টারের সংখ্যা ১১০০০ +
- ট্রেইনিং প্রাপ্ত নাম-সর্বস্ব স্কিল্ড মানুষজনের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি (এর অর্থ হল ১৪ লক্ষ বেকার, কারণ তারা সত্যিকার অর্থে স্কিল্ড না)।
- নন-আইটি, বিজনেস, ক্রিয়েটিভ, ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই ছাড়া) ব্যাকগ্রাউন্ড এর জন্য কাজের সংখ্যা মোট মার্কেটের ৫৩%।
- আইটি ব্যাকগ্রাউন্ডের বাইরের সবার ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আইটির কাজ শিখতে হবে না, তাদের নিজেদের ব্যাকগ্রাউন্ডের কাজই আছে মার্কেটে অনেক।
কিছু টিপ্সঃ
- ট্রেইনিং সেন্টার থেকে দূরে থাকুন, নিজে শেখার চেষ্টা করুন।
- ট্রেইনিং সেন্টারে যদি যেতেই হয়, তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড, ট্রেক রেকর্ড চেক করুন। প্রয়োজনে এই ক্ষাতে সফল কারও পরামর্শ নিন।
- অল্প দিনে অনেক টাকা আয় করার কথা যারা বলে তাদের থেকে দূরে থাকুন।
- পুরোদমে ফ্রিল্যান্সিং করবেন, তবে ৩ বছরের বেশি না, এর পর উদ্যোক্তা হবার চেষ্টা করবেন।
- ট্রেইনিং সেন্টার থেকে দূরে থাকুন, নিজে শেখার চেষ্টা করুন।
- ট্রেইনিং সেন্টারে যদি যেতেই হয়, তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড, ট্রেক রেকর্ড চেক করুন। প্রয়োজনে এই ক্ষাতে সফল কারও পরামর্শ নিন।
- অল্প দিনে অনেক টাকা আয় করার কথা যারা বলে তাদের থেকে দূরে থাকুন।
- পুরোদমে ফ্রিল্যান্সিং করবেন, তবে ৩ বছরের বেশি না, এর পর উদ্যোক্তা হবার চেষ্টা করবেন।
------------------------------------------------------
প্রায় ৫ বছরে ফেসবুকে অনেক লিখা লিখেছি এসব অনিয়ম নিয়ে, সেই ডুলেন্সারের প্রতারণা থেকে শুরু, তারপর ট্রেইনিং বানিজ্য, ইদানিং অনলাইনে ভিডিও প্রতারণা, সাথে সাইবক্রাইম গুলো আছেই। এসব নিয়ে লিখতে গেলে বরং অনেক সময় অপমানিত হতে হয়েছে, কারণ ট্রেইনিং যারা করে তারা লোভী হয়, স্বপ্ন দেখানো হয় তাদের, তারা এতই বিভোর থাকে স্বপ্নে, কেউ তাদের সঠিক পথ দেখালে তাকে গালি দিতেও পিছপা হয়না।
------------------------------------------------------
প্রায় ৫ বছরে ফেসবুকে অনেক লিখা লিখেছি এসব অনিয়ম নিয়ে, সেই ডুলেন্সারের প্রতারণা থেকে শুরু, তারপর ট্রেইনিং বানিজ্য, ইদানিং অনলাইনে ভিডিও প্রতারণা, সাথে সাইবক্রাইম গুলো আছেই। এসব নিয়ে লিখতে গেলে বরং অনেক সময় অপমানিত হতে হয়েছে, কারণ ট্রেইনিং যারা করে তারা লোভী হয়, স্বপ্ন দেখানো হয় তাদের, তারা এতই বিভোর থাকে স্বপ্নে, কেউ তাদের সঠিক পথ দেখালে তাকে গালি দিতেও পিছপা হয়না।
------------------------------------------------------
গুরুত্বপূর্ণঃ
- আমি ফেসবুক ইনবক্সে 'ভাইয়া কিভাবে ইনকাম করব' টাইপের প্রশ্নে পরামর্শ দেই না, ব্লক করি।
- ইন্ডাস্ট্রি যাতে নষ্ট না হয়, সে তাগিদে কথাগুলো বলছি।
- আমি ফ্রিল্যান্সিং থেকে বের হয়েছি পুরোপুরি ভাবে ২০১৩ তে। মূলত অনলাইন প্রফেশনে এক্টিভ ছিলাম ২০০৮-২০১৩। বের হওয়ার কারণ অনেকটা প্রমোশনের সাথে তুলনা করতে পারি। চাকরি তে যেমন প্রমশোন হয়, তেমনি ফ্রিল্যান্সারদের প্রমোশন হয়। ফ্রিল্যান্সার থেকে উদ্যোক্তা। আপনারাও ৩ বছর ফ্রিল্যান্সিং করে প্রমোশন নিবেন।
- আমি ফেসবুক ইনবক্সে 'ভাইয়া কিভাবে ইনকাম করব' টাইপের প্রশ্নে পরামর্শ দেই না, ব্লক করি।
- ইন্ডাস্ট্রি যাতে নষ্ট না হয়, সে তাগিদে কথাগুলো বলছি।
- আমি ফ্রিল্যান্সিং থেকে বের হয়েছি পুরোপুরি ভাবে ২০১৩ তে। মূলত অনলাইন প্রফেশনে এক্টিভ ছিলাম ২০০৮-২০১৩। বের হওয়ার কারণ অনেকটা প্রমোশনের সাথে তুলনা করতে পারি। চাকরি তে যেমন প্রমশোন হয়, তেমনি ফ্রিল্যান্সারদের প্রমোশন হয়। ফ্রিল্যান্সার থেকে উদ্যোক্তা। আপনারাও ৩ বছর ফ্রিল্যান্সিং করে প্রমোশন নিবেন।
বি.দ্রঃ লেখার সাথে এমন ছবি এড করার কারণ হল, সহজে ইনকামে যারা আকৃষ্ট হয়, তাদেরই জানা দরকার সহজে ইনকাম বলে কিছু নেই।
No comments:
Post a Comment