অবশেষে পেপ্যাল সেবা চালু হচ্ছে বাংলাদেশে। আন্তর্জাতিক লেনদেন সম্পাদনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই সেবাটি চালুর অনুমোদন পেয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ পলিসি ডিপার্টমেন্ট এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সোনালী ব্যাংককে পরামর্শ দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে সোনালী ব্যাংকের রেমিটেন্স ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা মোহাম্মদ নওয়াব হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, পেপ্যাল সেবা চালুর জন্য আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি পেয়েছি। এখন পেপ্যালের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী এপ্রিল মাসের শেষের দিকে সাধারণ মানুষ এই সেবা পাবেন বলে আশা করছি।
তিনি বলেন, এখন সোনালী ব্যাংকের আইটি বিভাগের কর্মকর্তারা সফটওয়্যারের উন্নয়ন এবং পেপ্যালের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য কাজ করবে। তিনি উল্লেখ করেন, খুব সম্ভবত আমেরিকাতে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তিটি হবে।
প্রসঙ্গত, পেপ্যালের সাহায্যে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের সাহায্যে বিশ্বব্যাপী ফান্ড ও রেমিটেন্স ট্রান্সফার করতে পারবেন এর সেবাগ্রহীতারা। এর ফলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমেও কোনও ধরনের দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।
উল্লেখ্য, পেপ্যাল সেবাটি বাংলাদেশে কার্যকর জন্য দীর্ঘদিন থেকেই দাবি জানিয়ে আসছিল আইটি সেক্টর ও ই-কর্মাস ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তবে নীতিগত অনুমোদন, নিরাপত্তা ভাবনাসহ নানা কারণে সেবাটি কার্যকরে সময়ক্ষেপণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে সোনালী ব্যাংকের রেমিটেন্স ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা মোহাম্মদ নওয়াব হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, পেপ্যাল সেবা চালুর জন্য আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি পেয়েছি। এখন পেপ্যালের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগামী এপ্রিল মাসের শেষের দিকে সাধারণ মানুষ এই সেবা পাবেন বলে আশা করছি।
তিনি বলেন, এখন সোনালী ব্যাংকের আইটি বিভাগের কর্মকর্তারা সফটওয়্যারের উন্নয়ন এবং পেপ্যালের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য কাজ করবে। তিনি উল্লেখ করেন, খুব সম্ভবত আমেরিকাতে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তিটি হবে।
প্রসঙ্গত, পেপ্যালের সাহায্যে ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের সাহায্যে বিশ্বব্যাপী ফান্ড ও রেমিটেন্স ট্রান্সফার করতে পারবেন এর সেবাগ্রহীতারা। এর ফলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমেও কোনও ধরনের দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।
উল্লেখ্য, পেপ্যাল সেবাটি বাংলাদেশে কার্যকর জন্য দীর্ঘদিন থেকেই দাবি জানিয়ে আসছিল আইটি সেক্টর ও ই-কর্মাস ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা। তবে নীতিগত অনুমোদন, নিরাপত্তা ভাবনাসহ নানা কারণে সেবাটি কার্যকরে সময়ক্ষেপণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
No comments:
Post a Comment